র্যাবের যৌথ অভিযানে রাজশাহী পবা থানার মাদক মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী কুলসুম’কে দীর্ঘ ১০ বছর পর আশুলিয়া থেকে গ্রেফতার
১। র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। র্যাব নিয়মিত জঙ্গী, অস্ত্র উদ্ধার, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ভেজাল পণ্য, ছিনতাইকারী, ধর্ষণ, অপহরনসহ মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় র্যাব-৫, রাজশাহীর সদর কোম্পানীর একটি অপারেশন দল র্যাব-৪, সিপিসি-২ এর সহায়তায় ০৭ মার্চ ২০২৪ খ্রিঃ ২২.৩০ ঘটিকায় ঢাকা জেলার সাভার থানাধীন আশুলিয়া এলাকা হইতে অপারেশন পরিচালনা করে দায়রা মামলা নং-৪৮৮/১৪, পবা থানার মামলা নং-১২, তারিখ-১৩/০৫/২০১৪ ইং, জিআর-৯৭/১৪, ধারা-১৯৯০ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইন(সং/০৪) এর ১৯(১) টেবিরের ১(খ) এর যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ০২ (দুই) বছর বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রাপ্ত আসামী মোসাঃ কুলসুম বেগম, পিতা-মোঃ আবুল হোসেন, চাচা-মোঃ মুনসুর রহমান(মাছ বিক্রেতা), সাং-মাটিকাটা, দেওয়ান পাড়া, থানা-গোদাগাড়ী, জেলা-রাজশাহী’কে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকালে ধৃত আসামীকে উক্ত যাবজ্জীবন সাজা পরোয়ানা সংক্রান্তে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে জানায় যে, জামিন নেওয়ার পর দীর্ঘদিন যাবৎ বর্ণিত স্থানে আত্বগোপনে ছিল মর্মে স্বীকার করে।
২। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ধৃত আসামীকে উক্ত সাজা পরোয়ানা সংক্রান্তে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে সে জানায়, জামিন নেওয়ার পর দীর্ঘদিন যাবৎ বর্ণিত স্থানে আত্বগোপনে ছিল মর্মে স্বীকার করে।
৩। উক্ত গ্রেফতারকৃত আসামীকে জিডি মূলে রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
Leave a Reply